আজ-  ,


সময় শিরোনাম:
«» পশ্চিমবঙ্গ মালদা গাঙচিলের উদ্যোগে বিশ্বকবির জন্মদিন পালন «» জুড়ী উপজেলায় কিশোর রায় চৌধুরী মনি চেয়ারম্যান নির্বাচিত «» বগুড়া সান্তাহারে টিকিট কাউন্টার থেকে মাদকসেবীর  লাশ উদ্ধার «» বাইরে সিল মেরে ব্যালট বাক্সে ঢোকানোর সময় প্রিসাইডিং কর্মকর্তা ও এজেন্ট আটক «» শমশেরনগর হাসপাতালে আনুষ্ঠানিকভাবে এ্যাম্বুলেন্স হস্তান্তর করলেন ইংল্যান্ড প্রবাসী শিবলী আহমেদ চৌধুরী «» মৌলভীবাজারে বিসমিল্লাহ ইউকে চ্যারিটি সংগঠনের ফ্রি চক্ষু ক্যাম্প অনুষ্ঠিত «» আজ জুড়ি উপজেলা নির্বাচন- নির্বাচন ঘিরে উৎফুল্ল বিএনপি নেতাকর্মীরা  «» বগুড়ায় মজুরি বৈষম্যের শিকার  নারী শ্রমিকরা «» কমলগঞ্জে ঐতিহাসিক উসমানগড় মাঠে সরকারি ভূমি দখলের হিড়িক «» বিসমিল্লাহ ইউ,কে চ্যারিটি সংগঠনের উদ্যোগে ফ্রি চক্ষু ক্যাম্প অনুষ্ঠিত

মৌলভীবাজারের যুদ্ধাপরাধী ৫ আসামির রায় যে কোনো দিন

বাংলাদশেরে স্বাধীনতা যুদ্ধরে সময় হত্যা, গণহত্যা, আটক, অগ্নসিংযোগ ও লুটপাটরে পাঁচটি অভযিোগ আনা হয়ছেে ওই পাঁচজনরে বরিুদ্ধ।ে

প্রসকিউিশন ও আসামপিক্ষরে ‍যুক্তর্তিক শুনানি শষেে বচিারপতি শাহনিুর ইসলামরে নতেৃত্বে আর্ন্তজাতকি অপরাধ ট্রাইব্যুনাল সোমবার মামলাটি রায়রে জন্য অপক্ষেমাণ (সএিভ)ি রাখ।ে

২০১০ সালে ট্রাইব্যুনাল গঠনরে মধ্য দয়িে একাত্তররে যুদ্ধাপরাধরে বচিার শুরুর পর এটি হবে ৩০তম রায়।

এ মামলার পাঁচজন আসামি হলনে- সামছুল হোসনে তরফদার ওরফে আশরাফ, মো. নছোর আলী, ইউনুছ আহমদে, ওজায়রে আহমদে চৌধুরী ও মোবারক ময়িা।

তাদরে মধ্যে ইউনুছ আহমদে ও ওজায়রে আহমদে চৌধুরী কারাগারে আছনে; বাকরিা পলাতক।

অভযিোগ গঠনরে মধ্য দয়িে গতবছর ৮ ডসিম্বের এই পাঁচ আসামরি বচিার শুরু করে আদালত।

আদালতে প্রসকিউিশনরে পক্ষে শুনানি করনে প্রসকিউিটর সুলতান মাহমুদ সীমন ও তাপস কান্তি বল। ইউনুছরে পক্ষে আবদুস সোবহান তরফদার ও ওজায়রেরে পক্ষে মুজাহদিুল ইসলাম ‍শুনানতিে অংশ ননে।

২০১৪ সালরে ১২ অক্টোবর ওই পাঁচ আসামরি বরিুদ্ধে তদন্ত শুরুর পর গত ২৬ মে ট্রাইব্যুনালে আনুষ্ঠানকি অভযিোগ দাখলি করে প্রসকিউিশন। ৮ ডসিম্বের অভযিোগ গঠনরে পর সাক্ষ্যগ্রহণ শুরু হয় চলতি বছররে ১৫ জানুয়ার।ি

এর আগে গত বছররে ১৩ অক্টোবর ট্রাইব্যুনাল আসামদিরে বরিুদ্ধে গ্রপ্তোরি পরোয়ানা জারি করলে ওইদনি বকিলেইে রাজনগর উপজলোর গয়াসপুর গ্রামরে ওজায়রে আহমদে চৌধুরীকে (৬০) মৌলভীবাজার শহররে চৌমোহনা থকেে ও সোনাটকিি গ্রামরে মৌলভি ইউনুছ আহমদকে (৭০) তার বাড়ি থকেে গ্রপ্তোর করে পুলশি।

তদন্ত প্রতবিদেনে বলা হয়, আসামদিরে মধ্যে সামছুল হোসনে তরফদার একাত্তরে আল-বদর বাহনিীর এবং নছোর আলী রাজাকার বাহনিীর স্থানীয় কমান্ডার ছলিনে। বাকি তনিজন রাজাকার বাহনিীর সদস্য হসিবেে বভিন্নি যুদ্ধাপরাধে লপ্তি হন।