আজ-  ,


সময় শিরোনাম:
«» খেলাঘর আসর সিলেট জেলা কমিটির প্রতিনিধি সভা অনুষ্ঠিত «» ষষ্ঠ উপজেলা পরিষদ নির্বাচন-২০২৪ (২য় ধাপ)-এ অংশগ্রহণকারী প্রার্থীদের হলফনামা বিশ্লেষণ ও টিআইবির পর্যবেক্ষণ প্রকাশ উপলক্ষে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনের সংবাদ সংগ্রহ ও প্রচার/প্রকাশ/সম্প্রচার প্রসঙ্গে «» উসমানগড় উপজেলা স্থাপনের দাবিতে জনসভা অনুষ্ঠিত «» বগুড়া আদমদীঘিতে স্কুলছাত্রীর রহস্যজনক মৃত্যু তড়িঘড়ি লাশ দাফনের চেষ্টা «» শেখ হাসিনার স্বদেশ প্রত্যাবর্তন না হলে দেশে গনতন্ত্র প্রতিষ্ঠা হতো না — নওগাঁয় খাদ্য মন্ত্রী  «» নওগাঁয় স্ত্রীর উপর অভিমান করে  স্বামীর আত্মহত্যা «» সিলেটে নারী উদ্যোক্তাদের মাঝে তৃণমূল নারী উদ্যোক্তা সোসাইটির খাদ্য সামগ্রী বিতরণ «» দক্ষিণ সুরমা প্রেসক্লাবের নবগঠিত কমিটিকে সিলেট জেলা আওয়ামী লীগের অভিনন্দন «» ভোক্তা অধিকার অধিদপ্তরের অভিযান ও জরিমানা «» কমলগঞ্জে এসএসসিতে বুদ্ধি প্রতিবন্ধী অম্লান দাস তুর্যের সাফল্য

নওগাঁয় প্রচন্ড তাপদাহে হাসপাতালে বেড়েছে রোগী

## শিমুল হাসান, (নওগাঁ) প্রতিনিধি  : তীব্র তাপদাহে নওগাঁয় প্রভাব পড়েছে জনজীবনে। বৃষ্টির আশায় আকাশের দিকে চেয়ে আছে প্রাণীকূল। ঘর থেকে বাইরে বেড়োনো অনেকটা কষ্টসাধ্য। কিন্তু তারপরও জীবিকার তাগিদে বের হতে হচ্ছে। প্রচন্ড গরমে আক্রান্ত হচ্ছে ডায়রিয়া, নিউমোনিয়া, সর্দি ও জ্বরে। যার বেশিরভাগ বয়স্ক ও শিশু। হাসপাতালে বাড়ছে রোগীর ভিড়। হঠাৎ রোগীর চাপ বাড়ায় সেবা দিতে হিমশিম খেতে হচ্ছে চিকিৎসক ও নার্সদের। নওগাঁ ২৫০ শয্যা জেনারেল হাসপাতাল সূত্র জানা যায়, গত এক সপ্তাহে অন্তত ৩শ’ রোগী ভর্তি হয়েছে। যার বেশিরভাগ বয়স্ক ও শিশু। আক্রান্ত ডায়রিয়া, নিউমোনিয়া, সর্দি ও জ্বরে। হাসপাতালের ৫ম তলায় শিশু ওয়ার্ডের বেড সংখ্যা ১৫টি হলেও সেখানে ভর্তি রয়েছে ৫৬ জন। এর মধ্যে ডায়রিয়া রোগী ২৬জন। তবে হাসপাতালে থেকে বাড়তি রোগীদের জন্য অতিরিক্ত বেডের ব্যবস্থা করা হয়েছে। গত ৭ দিনে জেলার ১১টি উপজেলায় ডায়রিয়া চিকিৎসা নিয়েছে অন্তত ৭৯৮জন এবং কলেরা ২৪ জন। প্রচন্ড তাপদাহে কর্মজীবী মানুষদের কষ্ট বেড়েছে। হাপিয়ে উঠেছে শ্রমজীবী মানুষ। কর্মজীবী মানুষ বাইরে বের হলেই অতিরিক্ত ঘামে ক্লান্ত হয়ে পড়ছেন। রোদ থেকে বাঁচতে কেউ ছাতা ও কালো চমশা ব্যবহার করছেন। নওগাঁ ২৫০ শয্যা বিশিষ্ট জেনারেল হাসপাতালের তত্ত্বাবধায়ক ডা. জাহিদ নজরুল চৌধুরী জানান  প্রচন্ড গরমে কারণে মানুষের শরীরে একটা প্রভাব পড়েছে। এতে করে ডায়রিয়া, নিউমোনিয়া, সর্দি ও জ্বর হচ্ছে। হঠাৎ করে রোগীর চাপ বাড়ায় সেবা দিতে গিয়ে চিকিৎসক ও নার্সদের হিমশিম খেতে হচ্ছে। তবে পর্যাপ্ত ওষুধ হাসপাতাল থেকে সরবরাহ করা হচ্ছে। প্রচন্ড গরমে প্রয়োজন ছাড়া রোদে বা ঘরের বাইরে না যাওয়া, বাইরের খাবার না খাওয়া। বিশুদ্ধ পানি খাওয়া ও বেশি করে তরল জাতীয় খাবারের পরামর্শ দেয়া হচ্ছে। এছাড়া বাচ্চাদের শরীর ঘেমে গেলে তা মুছে দেওয়ার পরামর্শ দেয়া হচ্ছে।